কাশিয়ানী(গোপালগঞ্জ)উপজেলা প্রতিনিধি:
গোপালগঞ্জ কাশিয়ানী উপজেলার নিজামকান্দি ইউনিয়নে ব্রীজ র্নিমাণে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দিনের বিরুদ্ধে ঘুষ বাণিজ্য ও স্বজন প্রীতির অভিযোগ উঠেছে।
অভিযোগে উল্লেখ্যে যে নিজামকান্দি ইউনিয়নের ফলসী বাজারের পূর্ব দিকে জাহিদুল মোল্লার বাড়ির সামনে একটি বাঁশের সাকো রয়েছে । এই সাকো দিয়ে প্রতিদিন শত শত মানুষের যাতায়াত । স্কুলের ছেলেমেয়েরা প্রতি নিয়ত অতি কষ্টে জীবনের ঝুকি নিয়ে বাঁশের সাকো দিয়েই যাতায়াত করে চলেছে । সামান্য বৃস্টি হলে ছেলে-মেয়েদের র্দূভোগের আর শেষ থাকে না। গত ক, বছর আগে বাংলাদেশ শিশু একাডেমীর খ্যাতিমান ৫ম শ্রেণীর ছাত্রী অন্যান্য খানম এই সাকো থেকে পড়ে অকালে প্রাণ হারিয়েছিল । এলাকা বাসির দাবি ছিল এই সাকোটিই ব্রীজ হবে।
অথচ কাশিয়ানী প্রকল্প কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দিন কতিপয় লোকের যোগসাজসে ঘুষ নিয়ে মাওঃ মো. মাহাবুবুর রহমানের বাড়ির সামনে ব্যক্তিগত ব্রীজ নির্মাণের ব্যবস্থা করছে বলে অভিযোগ উঠেছে ও ব্রীজের প্রস্তাব পাঠিয়েছে। এ হেন পরিস্থিতিতে এলাকার জনগণের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। যে কোন মুহূর্তে পক্ষ-বিপক্ষের সাথে বড় ধরণের অপ্রীতিকর দুর্ঘটণা ঘটে যেতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এ ব্যপারে জনগণের পক্ষে সাংবাদিকদের মিঠু মোল্লা বলেন, নিজামকান্দি প্রধান সড়কের সুলি মেম্ববারের বাড়ি হতে সাচু মোল্লার বাড়ির এই বাঁশের সাকো পর্যন্ত ইটের রাস্তা রয়েছে,আবার ওপারে ও বিস্তর রাস্তা রয়েছে যা দিয়ে শত মানুষের যাতায়াত এবংধানের মৌসুমে কৃষকেরা এই সকো দিয়ে শত শত বিঘা জমির ধান আনা নেয়া করেন। অথচ প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোটা অংকের টাকার বিনিময় মাহাবুবুর রহমানের বাড়ি ব্যক্তিগত ব্রীজ নির্মাণের উদ্দোগ নিয়েছে। পূর্বে ও এই আলাউদ্দিনের বিরুদ্ধে “জমি আছে ঘর নেই ”প্রকল্পের লক্ষ লক্ষ টাকার র্দুণীতির খবর বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। ওনার র্দুণীতি এখন চরমে তাই এর সুষ্ঠ তদন্ত ও যথাযথ প্রতিকারের জন্য প্রশাসনিক পদক্ষেপ কামনা করছি।
নিজামকান্দি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. মহববত হোসেন জুয়েল মোল্লা বলেন, জাহিদুল মেম্ববারের বাড়ির কছে ব্রীজটি একান্ত প্রয়োজন তবে ঘুূষ র্দুণীতির ব্যাপারটি আমার জানা নেই ।
এ ব্যপারে কাশিয়ানী উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দিনের কাছে আভিযোগের বিষয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, টাকা লেন দেনের কোন ব্যপার ঘটেনি, কারণ ব্রীজ এখনো পাশ হয়নি,এটা এম পি মহোদয়ের ব্যপার ।
ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সহকারি ভ’মি কর্মকর্তা মিন্টু বিশ্বাস বলেন আবেদনটি আমি সমাজ সেবা অফিসারকে তদন্তের জন্য দিয়েছি প্রয়োজনে নিজে তদন্ত করে ব্রীজটি সঠিক স্থানে স্থাপনের জন্য প্রস্থাব পাঠানো হবে।
excellent post.Never knew this, thanks for letting me know.
Your style is so unique compared to many other people. Thank you for publishing when you have the opportunity,Guess I will just make this bookmarked.2