আরিফুর রহমান দোলন বদলে দিয়েছেন চিরচেনা জরাজীর্ণ ফরিদপুর ১। 

0
80

মেহেদী হাসান: 

একজন সফল সমাজসেবী রত্ন-সন্তান আরিফুর রহমান দোলন। প্রাতিষ্ঠানিক সাংবাদিকতায় শিক্ষার্জন করে দেশের দুর্নীতি ও অপশক্তির বিরুদ্ধে কলম ছোড়ার নির্ভিক দাপুটে নায়ক।

বাংলা ভাই থেকে বি এন পি, সময়ের সবচেয়ে সাহসী কন্ঠে আওয়াজ তুলেছেন দেশের সকল ভয়ানক অসংগতির বিরুদ্ধে  দেশীয় আস্থাভাজন কিছু সংবাদ মাধ্যম থেকে। প্রথম আলো, বাংলাদেশ প্রতিদিন এর প্রতিদিনের অগ্নিঝড়া সব কলমের ঝংকারে কুপকাত দেশিয় অপশক্তি।

খবরের কাগজ থেকে জনতার রাজপথ একে একে আলোকিত করেছে জনতার অন্ধত্ব।

ফরিদপুরে -১ 

বাংলাদেশের নাম করা কিছু রাজনৈতিক  মহারাজ্যের মধ্যে অন্যতম এক মহারাজ্য। এখানে রাজনৈতিক দাপট যেমন প্রখর বিগত সময়ে জন-সাধারণের ভোগান্তিও প্রখর।

এই অন্ধকার মাটিচাপা দিয়ে কলমের সাথে মাথায় তুলে নিয়েছেন এই তিন থানা বিশিষ্ট ফরিদপুর ১।

একে একে বদলে দিয়েছেন চিরচেনা জরাজীর্ণ ফরিদপুর ১

কিভাবে এই মহা পরিবর্তন?  

আরিফুর রহমান দোলন, প্রায় ১ যুগের বেশি সময় মানুষের পাশে মানুষের সাথে, শিক্ষা, শান্তি, পরিবর্তন, দক্ষ জনশক্তি ও উন্নত সমাজ গঠন করবার প্রত্যয় নিয়ে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।

আরিফুর রহমান দোলনের অবদান। 

বাংলাদেশ কৃষকলীগে যুক্ত হয়ে কৃষক দের পক্ষে আওয়াজ তুলেছেন নানা ভাবে। ব্যাক্তিগত সহযোগিতা ও সরকারি সহায়তায় হাসি ফুটিয়েছেন এই অঞ্চলের কৃষকদের মলিন মুখে।

সরকারি সময় সহায়তায় নিজের বংশিয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অবশিষ্ট যায়গায় নির্মাণ করেছেন কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ।

যেখানে কম্পিউটার ও ড্রাইভিং কোর্চে প্রায় ৫ শত শিক্ষিত ও স্বল্পশিক্ষিত বেকার ছাত্র-ছাত্রী দক্ষতা অর্জন করছেন। যা আজীবন চলমান।

নিজের প্রচেষ্টায়,  আওয়ামীলীগ সরকারের অর্থায়নে জনভোগান্তিপুর্ন প্রায় ২০০ টি রাস্তা ইট ও পিজ ঢালাই করন করা হয়েছে, যাতে সহজ হয়েছে সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন জীবন ও ব্যাবসায়িক প্রবৃদ্ধি।

এর আগে নিজ অর্থায়নে প্রায় ৫০০ এর অধিক শিক্ষার্থীদের বিনামুল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রদান করে ডিজিটাল বাংলাদেশকে উপহার দিয়েছেন এক ঝাক দক্ষ যুব সমাজ।

আরিফুর রহমান দোলন জিনি অন্ধকার সমাজের পাশাপাশি আলো ফুটিয়েছেন কয়েক হাজার চিকিৎসা বঞ্চিত চক্ষুরুগীদের চোখে। যারা নতুন আলোয় দেখছেন জীবনের বিশেষ মুহুর্ত।

একজন আরিফুর রহমান দোলন একজন সাধারণ মানুষের সম্পদে পরিনত হয়েছেন দিনে দিনে এভাবেই। জিনি হাসতে ভালোবাসেন হাসি ফোটাতে ভালোবাসেন।

শিক্ষায় বিশেষ অবদান।

আরিফুর রহমান দোলন এই অঞ্চলের মানুষের শিক্ষার মান আরও উন্নত করতে হাতে নিয়েছেন নানা পদক্ষেপ। প্রতিষ্ঠা করেছেন অবৈতনিক বেগম শাহানারা একাডেমি। নিজের জমিতে নিজের অর্থায়নে প্রতিষ্ঠিত এই প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা গ্রহন করছেন সমাজের নানা শ্রেণীর মানুষের সন্তানেরা।

শিক্ষাবৃত্তি থেকে ব্যাক্তিগত সহযোগিতা নানা ভাবে অখুন্য রেখেছে সমাজের নিম্নশ্রেণীর শিক্ষার্থীদের শিক্ষা দান।

আরিফুর রহমান দোলন যাকে এ অঞ্চলের মানুষের প্রতিষ্ঠান বলে আক্ষায়িত করা হয়। যেখানে আস্থা ও ভালোবাসার এক মহা দৃষ্ঠান্ত দৃশ্যমান।

আরিফুর রহমান দোলনের দুরুদর্শিতায় যেমন সন্ত্রাস ও অসংগতি মুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ ঠিক তেমই বঙ্গবন্ধুর আদর্শের এই সৈনিকের অক্লান্ত পরিশ্রমে বদলে গিয়েছে ফরিদপুর এক।

মানুষের প্রত্যাশা : 

সর্বস্তরের মানুষের দাবী একটাই তাদের সেবক হিসেবে এই বঙ্গবন্ধুর সুর্যন্তানকেই তারা চায়। তারা আধুনিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় আওয়ামীলীগের হাতে হাত রেখে ঐক্যবধ্য হয়ে কাজ করবার প্রধান ব্যাক্তি হিসেবে তাইকেই চায়।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here